Model Test-08

ব্যাখ্যা: ডারবান সমুদ্রবন্দর দ. আফ্রিকায় অবস্থিত্ রটারডাম হলো ইউরোপের বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর।

ব্যাখ্যা: গ্রান্ড খাল চীনে রয়েছে। পানামা খাল আমেরিকার এবং সুয়েজ খাল মিশরে রয়েছে।

ব্যাখ্যা: নীল নদের উৎপত্তিস্থল হলো ভিক্টোরিয়া হ্রদ এবং পতনস্থল হলো ভূমধ্যসাগর।

ব্যাখা: রো নদী সবচেয়ে ছোট নদী এবং ইউরোপের দীর্ঘতম নদী হলো- ভলগা। হোয়াংহো চীনের রয়েছে।

ব্যাখ্যা: বাংলাদেশ থেকে এভারেস্ট সর্বপ্রথম জয় করেন মুসা ইব্রাহিম।

ব্যাখ্যা: ২০০৩ সালে রোজ বিপ্লব হয় জর্জিয়ার সরকার পতনের আন্দোলনের মাধ্যমে।

ব্যাখ্যা: তিউনিশিয়ায় সিদি বউজিদ শহরে নিজ গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহুতি দেন মোহাম্মদ বোয়াডিজি।

ব্যাখ্যা: চীনের সাংস্কৃতিক বিপ্লব হয় ১৯৬৬-১৯৭৬ সাল পর্যন্ত। সমাজতান্ত্রিক ও সাম্যবাদী সংস্কৃতির জন্ম দেওয়া এর উদ্দেশ্য।

ব্যাখ্যা: NDB এর সদর দপ্তর সাংহাই, চীন। বর্তমান সদস্য দেশ- ৭টি।

ব্যাখ্যা: ছিদ্রায়িত রাষ্ট্র ২টি। ১. ইতালি এবং ২. দ. আফ্রিকা

ব্যাখ্যা: সুমেরীয় সভ্যতা গড়ে উঠেছিল মেসোপটেমিয়ায়। এরা পাটিগণিতের গুণ পদ্ধতি আবিস্কার করেছিল।

ব্যাখ্যা; চারটি পর্যায় যথাক্রমে: ১. সুমেরীয়, ২. ব্যাবিলনীয়, ৩. অ্যাসেরীয় এবং ৪. ক্যালেডীও সকভ্যতা।

ব্যাখ্যা: নিউজিল্যান্ডের জাতীয় পাখি কিউই। এছাড়াও কিউই বলা হয় নিউজিল্যান্ডের অধিবাসীদেরকেও।

ব্যাখ্যা: মেলবোর্ন শহল অবস্থিত অস্ট্রেলিয়ায়। এছাড়াও Ayers Rock অস্ট্রেলিয়া অবস্থিত।

ব্যাখ্যা: যুক্তরাষ্ট্রের গৃহযুদ্ধকালীন প্রেসিডেন্ট চিলেন আব্রাহাম লিংকন। তিনি বিখ্যাত গেটিসবার্গ ভাষণ দিয়েছিলেন।

ব্যাখ্যা: বাঘা মসজিদ রাজশাহীতে সুলতান নুসরাত শাহ নির্মাণ করেছেন।

ব্যাখ্যা: চা গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৩ সালে। এটি অবস্থিত শ্রীমঙ্গলে।

ব্যাখ্যা: বাংলাদেশ জাহাজ শিল্পে প্রবেশ করে ২০০৮ সালে। এ শিল্পে বাংলাদেশ বিশ্বে শীর্ষ স্থানে রয়েছে।

ব্যাখ্যা: স্কয়ার হলো দেশের সবচেয়ে বড় ঔষধ কোম্পানি। এটি সর্বপ্রথম ঔষধ রপ্তানি করে ১৯৮৭ সালে।

ব্যাখ্যা: ১৯৫৫ সালে সর্বপ্রথম সিলেটের হরিপুরে প্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিস্কৃত হয়।

ব্যাখ্যা: হরিপুর গ্যাসক্ষেত্র ১৯৫৫ সালে আবিস্কৃত হয় এবং ১৯৫৭ সালে প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়।

ব্যাখ্যা: বাংলায় সুলতানী আমলের শেষে এবং মুঘল শাসন প্রতিষ্ঠার লগ্নে ভাটির বারো ভূঁইয়া মুঘলদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তাই বাংলাদেশকে ভাটির দেশ বলা হয়।

ব্যাখ্যা: ‘নির্মল চর’ অবস্থিত রাজশাহী জেলার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে।

ব্যাখ্যা: নিঝুম দ্বীপ বাংলাদেশের হাতিয়া উপজেলার একটি ছোট দ্বীপ, যা চট্টগ্রাম বিভাগের নোয়াখালী জেলার অন্তর্ভূক্ত।

ব্যাখ্যা: ‘নদী ও নারী’ হুমায়ুন কবির লেখা। তিতাস একটি নদীর নাম, অদ্বৈত্ব মল্লবর্মন এর লেখা।

ব্যাখ্যা: বাংলাদেশের প্রথম ও বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর হলো চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর। এটিকে বাংলাদেশের প্রবেশদ্বার বলা হয়।

ব্যাখ্যা: ৫০টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মধ্যে সবচেয়ে বড় নৃগোষ্ঠী হলো চাকমা। মাতৃতান্ত্রিক নৃগোষ্ঠী হলো- গারো, খাসিয়া।

ব্যাখ্যা: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯২১ সালের ১লা জুলাই। এটি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখেন লর্ড হার্ডিঞ্জ।

ব্যাখ্যা: প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র বেতুবুনিয়া এবং শেষ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র হলো সিলেট।

ব্যাখ্যা: ঈষৎ পাংশুবর্ণ = দূসর, ঈষৎ রক্তবর্ণ = আরক্ত ঈষৎ লাল হয়েছে এমন = আরক্তিম। ঈষৎ আমিষ গন্ধ যার = আঁষটে, ঈষৎ উষ্ণ = কবোষ্ণ।

ব্যাখ্যা: হৃষ্ট-পুষ্ট দ্বারা বোঝায় বলিষ্ঠ ও প্রফুল্ল অর্থাৎ মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যযুক্ত। কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিপরীত শব্দ: অধিত্যকা-উপত্যকা, ঐহিক-পারত্রিক, প্রফুল্ল-বিমর্ষ, উপচয়-অবচয়, ক্ষীয়মান-বর্ধমান ইত্যাদি।

ব্যাখ্যা: অস্তিত্ব-সংকট কাটিয়ে মজিদ এখন অর্থ, সম্পদ আর প্রতিপত্তির দ্বারা আত্মপ্রতিষ্ঠিত। যা তার ভিতকে শক্তিশালী করেছে। এভাবে সে ঝড়ের মুখে উড়ে চলা পাতা থেকে একসময় শিকড়গাড়া বৃক্ষে পরিণত হয়।

ব্য্যাখা: রাজা মানিকচাঁদ ছিলেন নবাবের অন্যতম সেনাপতি, তিনি বাঙালি বায়স্থ, ঘোষ বংশে তার জন্ম। নবাবের গোমস্তা হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু।

ব্যাখ্যা: মানবকল্যাণ বলে বিবেচিত হবে না:
 করুনাবশত দান-খয়রাত
 মানুষের মনুষ্যত্বকে বাদ দিয়ে স্রেফ তার জৈব অস্তিত্বের প্রতি সহানুভূতিশীল
 স্বয়ম্ভূ, বিচ্ছিন্ন, সম্পর্ক রহিত ইত্যাদ।

ব্যাখ্যা: এই উক্তির মাধ্যমে মানুষের উপর অত্যাচারের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে শত্রুরা ভীরু কাপুরুষের মতো ক্রীতদাসের ওপর পেছন থেকে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।

ব্যাখ্যা: কবির ভাষায়: আমার কর্ণধার আমি। আমার পথ দেখাবে আমার সত্য। কবি যাত্রা শুরুর আগেই সালাম জানাচ্ছেন- নমস্কার করছেন তার সত্যকে।

ব্যাখ্যা: লেখকের মতে জশের জন্য লিখিবেন না তাহা হইলে যশও হইবে না, লেকাও ভালো হইবে না। লেখা ভালো হইলে যশ আপনি আসিবে।

ব্য্যাখা: ক্রিয়ার সাথে অন্যান্য পদের যে সম্পর্ক তাকে কারক বলে। অন্যদিকে ক্রিয়াপদের সঙ্গে সম্পর্ক না রেখে যে নামপদ বাক্যের অন্য পদের সাথে সম্পর্কযুক্ত হয় তাকে সম্বন্ধ পদ বলে।
যেমন: দিব্য এর ভাই কাব্য কাজটি করেছে।

ব্যাখ্যা: বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদ রূপে আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকানে সাহায্য করে তাকে অনুসর্গ বলে। উপসর্গ যেমন ধাতুর আগে বসে। অনুসর্গ তেমন পদের পরে বসে।

ব্যাখ্যা: কৃৎ প্রত্যয়ের শর্ত ২টি।
(১) ধ্বনি বা ধ্বনি সমষ্টি ধাতুর সঙ্গে যুক্ত হতে হবে।
(২) যুক্ত হয়ে বিশেষ্য পদ অথবা বিশেষণ পদ তৈরি করবে।
কৃৎপ্রত্যয় সাধিত পদটিকে কৃদন্ত পদ বলে। যেমন, চলন্ত = চল্ + অন্ত। এখানে “চলন্ত” হচ্ছে কৃদন্ত পদ।

ব্যাখ্যা: সাধারণ গুণের উল্লেখ না করে উপমেয় পদের সাথে উপমানের যে সমাস হয়, তাকে উপমিত কর্মধারয় সমাস বলে। এই সমাসে পূর্বপদ ও পরপদ দুটি বিশেষ্য হয়। যেমন, পুরুষ সিংহ।

ব্যাখ্যা: ণ-ত্ব বিধানের নিয়ম অনুযায়ী ট বর্গীয় ধ্বনির আগে তৎসম শব্দে (ন) এর স্থলে সব সময় ‘ণ’ হয়। যেমন, ঘণ্টা, লণ্ঠন, কান্ড।

ব্যাখ্যা: ক, খ, গ, ঘ, ঙ, চ, ছ, জ, ঝ, ঞ, ট, ঠ, ড, ঢ, ণ, ত, থ, দ, ধ, ন, প, ফ, ব, ভ, ম। সুতরাং: “ম” অক্ষরটির পূর্বের পঞ্চম অক্ষরটি হলো “ন”।

ব্যাখ্যা: পাশাপাশি সমউচ্চারণের দুটি ব্যঞ্জনধ্বনি থাকলে তার একটি লোপ পেলে তাকে ধ্বনিচ্যুতি বা ব্যঞ্জনচ্যুতি বলে। যেমন, বউদিদি > বউদি, ছোটকাকা > ছোটকা