লালসালু

‘শত্রুর আভাস পাওয়া হরিণের চোখের মতোই সতর্ক হয়ে ওঠে তার চোখ। কার চোখ?

“তুমি কী হলফ কইরা বলতে পারো তোমার দিলে ময়লা নাই?” প্রশ্নটি কে কাকে করেছে?

মজিদের প্রতি রহিমার অচঞ্চল আস্থা যার সঙ্গে তুল্য হয়েছে-

‘লালসালু’ উপন্যাসে মজিদের মহব্বতনগর গ্রামে প্রবেশ কেমন ছিল?

“তুমি আইজ রাইতে তারাবি নামাজ পড়বা। তারপর মাজারে গিয়া তানার কাছে মাফ চাইবা।” এখানে ‘তানার’ নাম-

মতিগঞ্জের সড়কের কাছে এসে পড়ে কাদের নৌকা?

“সে ঝংকার মানুষের কানে লাগে, প্রাণে লাগে”- লালসালু উপন্যাসে ‘সে ঝংকার’ বলতে বোঝানো হয়েছে-

“সে যেন খাঁচায় ধরা পড়েছে।” ‘লালসালু’ উপন্যাসে কার সম্পর্কে এ কথা বলা হয়েছে?

মজিদের কণ্ঠে গানের মতো গুনগুনিয়ে ওঠে যে ঘুরা তা হলো-

“পাথর এবার হঠাৎ নড়ে।” ‘লালসালু’ উপন্যাসের এই বাক্যে ‘পাথর’ বলতে বোঝানো হয়েছে-

মাঠে পাকা ধান দেখে যাদের মনে ভক্তিভাব জেগে ওঠে মজিদের দৃষ্টিতে তারা কীরে পূজারি?

‘শস্যের চেয়ে টুপি বেশি, ধর্মের আগাছা বেশি’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

‘দু-পা এগিয়ে ওধারে তাকিয়ে সে বলে, বিবি, শিলাবৃষ্টি শুরু হইছে।’ এই উক্তির নেপথ্যে মজিদের কোন বোধ কাজ করেছে?

‘সে-মুখ ফ্যাকাশে, রক্তশূন্য এবং সে-মুখে দুনিয়ার ছায়া নেই।’- ‘লালসালু উপন্যাসের কার সম্পর্কে কথাটি বলা হয়েছে?

‘ওটা ছিল নিশানা, আনন্দের আর সুখের।’ এই নিশানাটি কী?

‘লালসালু’ উপন্যাসে রহিমাকে তুলনা করা হয়ছে মজিদের ঘরের ... র সঙ্গে।

‘ঢেঙা বুড়া’ কার কথায় বিভ্রান্ত হয়?

‘ওনারে কন, আমার মওতের জন্য জানি দোয়া করে’ উক্তিটি কার?

‘লালসালু’ উপন্যাসে হাসপাতাল কোথায় অবস্থিত?

‘আমি ভাবলাম, তানি বুঝি দুলার বাপ।’ কে বলেছে?

মজিদ বুড়াকে মাজারে কয় পয়সার সিন্নি দিতে বলেছে?

‘ধান দিয়া কী হইব মানুষের জান যদি না থাকে?’ উক্তিটি যার-

‘ও যখন হাঁটে তখন মজিদ চেয়ে দেখে।’ এখানে ‘ও’ হলো-

‘এখন সে ঝড়ের মুখে উড়ে চলা পাতা নয়’ .... কে?

‘লালসালু’ উপন্যাসের মাজারটি দেখতে কীসের মতো?